বরগুনা সদর থানা আওয়ামী লীগ নেতার গোপন অঙ্গ অর্ধেক কেটে দিলো মাদ্রাসার ছাত্রী


বরগুনা চর কলোনী এলাকার বাসিন্দা বরগুনা সদর থানার আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং চান্দ্রখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক
অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ভুক্তভুগির হাতে লজ্জা স্থানে গুরুত্বর আগাত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আছেন হাইস্কুলের প্রধানশিক্ষক।
৩ নং ফুলঝুড়ি ইউনিয়নের সাহেবের হাওলা গ্রামের পিতা-মৃত্যু আদুখানএর ছোট পুত্র মোহাম্মদ বাবুল রহমান বাবুল চান্দখালী ইসহাক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরে তার বাসার কাজের বুয়ার মেয়ে মোসা: রজিনাকে । পিতা মোহাম্মদ কুডি খান তাকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসতেছিলো ০৯/০৯/২৩ তারিখ অনুমান দুপুর ২ টার দিকে বাবুল রহমান বাবুলের নিজ বাড়িতে এই ঘটনা ঘটায় মোসাঃ রজিনাকে রুমে নিয়ে কুপ্রস্তাব দেওয়ায় এমন কি রজিনার শরিলে খারাপ ভাবে হাত দেওয়ার কারনে রজিনা ব্লেড দিয়ে বাবুল রহমান বাবুলের গোপন অঙ্গ অর্ধেক কেটে দেয়।এঘটনা প্রতিবেশি জানার পরে বাবুলকে বরগুনা সদর হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখান থেকে উন্নত মানের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয় বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এঘটনার পর মেয়ে কে না পাওয়ার কারণে ঘটনার কিছু কিছু রহস্য জানা সম্ভব হয়নি।জানা যায় কুডি খান বাবুলের বাড়ির কেয়ারটেকার এর মেয়ে। সে এবার এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি। বর্তমানে রোজিনা নিখোঁজ অবস্থায় আছেন। ধারণা করা হচ্ছে রোজিনা বাবুলের আত্মীয় স্বজনের ধারা গোপন করে রাখা হয়েছে । যাতে করে জনসম্মুখে সত্য প্রকাশ করতে না পারে। এমন টাই ধারণা এলাকা বাসির। পরিচয় গোপনে কয়েকজন এলাকা বাসী জানিয়েছেন জনাব বাবুলের ভাই খুব টাকা পয়সার মালিক প্রভাব শালি ব্যক্তি। এবং বাবুল নিজেও নাকি অনেক ক্ষমতার মালিক। তাই তাদের এমন লজ্জাজনক কাজ করতে ভয় লাগেনা।
গোপন সূত্রে এলাকা বাসী এমন একজন খারাপ মানুষ একটি পবিত্র প্রতিষ্ঠানে থাকতে পারেনা যেখানে মানুষ সু শিক্ষা অর্জন করবে সেখানে এমন লোকের ধারা অনা গত ছেলে মেয়ে কি শিখবে।